উন্নত, নিরাপদ ও সমৃদ্ধ লালমোহন-তজুমদ্দিন-এর জন্য রূপরেখা
আমরা বিশ্বাস করি, স্বাধীনতার এত বছর পর আমাদের এলাকার মানুষের জন্য সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার যে আকাঙ্ক্ষা, তা পূরণের এখনই সময়। নদী ভাঙনের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলা করে এবং আমাদের কৃষি ও মানবসম্পদের অপার সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে লালমোহন-তজুমদ্দিন-কে একটি সমৃদ্ধ, নিরাপদ, মনিবিক এবং আধুনিক জনপদে পরিণত করার স্বপ্ন দেখি। আমাদের স্বপ্ন, এই এলাকার প্রতিটি মানুষের ঘরে ঘরে অর্থনৈতিক মুক্তি পৌঁছে দেওয়া এবং একটি উন্নত জীবনমান নিশ্চিত করা। সকল শ্রেণি-পেশার মানুষকে সঙ্গে নিয়ে আমরা এমন একটি জনপদ গড়তে চাই, যেখানে সবার জন্য সুরক্ষিত জীবন, উন্নত শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা ও কর্মসংস্থান নিশ্চিত হবে। সেই লক্ষ্যে আমাদের প্রাণের লালমোহন-তজুমদ্দিন নিয়ে আমাদের ভিশন নিম্নরূপ:
সুন্দর আগামীর পথে, এগিয়ে যাবো একসাথে
“নদী ভাঙন মুক্ত নিরাপদ উপকূল, সমৃদ্ধ কৃষি, ঘরে ঘরে কর্মসংস্থান এবং উন্নত শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবা আমাদের অঙ্গীকার”
উন্নত নিরাপদ সুখি ও সমৃদ্ধ মানবিক লালমোহন-তজুমদ্দিন গঠনের ৭ দফা:
১. সবার জন্য দুর্নীতিমুক্ত বৈষম্যহীন সুশাসন ও কার্যকর সংসদীয় প্রতিনিধিত্ব
- সকল প্রকার দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি ও বৈষম্য নির্মূল করে একটি স্বচ্ছ, জবাবদিহিমূলক এবং জনবান্ধব প্রশাসন নিশ্চিত করা।
- জাতীয় সংসদে নদী ভাঙন রোধ, কৃষিভিত্তিক অর্থনীতি শক্তিশালীকরণ, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা এবং এলাকার মানুষের জীবনমান উন্নয়ন সংক্রান্ত নীতি ও আইন প্রণয়নে সক্রিয় ভূমিকা পালন করা।
- নিরপেক্ষ বিচারব্যবস্থা ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করে এলাকার প্রতিটি মানুষের জন্য সমান অধিকার নিশ্চিত করা।
- ডিজিটাল পদ্ধতি বাস্তবায়নের মাধ্যমে সরকারি সেবা সহজীকরণ করা হবে, যেন সাধারণ মানুষকে কোনো প্রকার হয়রানির শিকার হতে না হয়।
- উন্নয়নমূলক সকল প্রকল্পে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে নিয়মিত গণশুনানির আয়োজন করা হবে এবং প্রকল্পের যাবতীয় তথ্য জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত রাখা হবে।
- এলাকার মানুষের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগের জন্য একটি গণসংযোগ কার্যালয় স্থাপন এবং প্রতি ছয় মাস অন্তর ‘জনতার মুখোমুখি’ অনুষ্ঠানের আয়োজন ও বার্ষিক রিপোর্ট প্রকাশ করা।
২. সবার জন্য নিরাপত্তা ও সামাজিক সুরক্ষা
- সুরক্ষা প্রথম: নদীর করাল গ্রাস থেকে মানুষের জীবন ও জীবিকাকে রক্ষা করাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।
- জিরো টলারেন্স নীতি: নদী ভাঙনের বিরুদ্ধে শূন্য সহনশীলতা দেখানো হবে। ভাঙনপ্রবণ প্রতিটি পয়েন্টে ব্লক ডাম্পিং ও জিও-টিউবের মাধ্যমে স্থায়ী ও টেকসই বাঁধ নির্মাণ করা।
- উপকূলীয় সবুজ বেষ্টনী: ভাঙন রোধে ও পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় উপকূল জুড়ে নিবিড়ভাবে ম্যানগ্রোভ ও অন্যান্য প্রজাতির গাছ লাগানো হবে।
- জরুরি সাড়াদান ও পুনর্বাসন: ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের জন্য দ্রুততম সময়ে পুনর্বাসন এবং আর্থিক সহায়তা নিশ্চিত করার জন্য একটি বিশেষ তহবিল গঠন করা।
- সন্ত্রাস, মাদক, চাঁদাবাজি, ইভটিজিং ও কিশোর গ্যাং দমনে প্রশাসনের ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি কার্যকর করা।
- নারী ও শিশুর নিরাপত্তা, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা এবং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও ধর্মীয় নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।
- অসহায়, প্রান্তিক জনগোষ্ঠী, সিনিয়র সিটিজেন, নারী, শিশু, সংখ্যালঘু ও প্রতিবন্ধীদের জন্য সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি সম্প্রসারণ করা হবে এবং তাদের জন্য বিশেষ ভাতা ও অগ্রাধিকার সেবা চালু করা।
৩. সবার জন্য উন্নত অবকাঠামো, সংযোগ ও নাগরিক সুবিধার সবুজ লালমোহন-তজুমদ্দিন
- ভোলা-বরিশাল সেতু নির্মাণ, ভোলা-চরফ্যাশন সড়ক ৪ লেনে উন্নীত করা, উপজেলার প্রধান সড়কগুলো ২ লেনে উন্নীত করা এবং ভোলায় বিমান বন্দর চালু করা ব্যবস্থা গ্রহণ।
- প্রতিটি প্রধান গ্রামীণ সড়ক বিশেষ করে বাজার সংযোগ রাস্তাসমূহ অগ্রাধিকার ভিত্তিতে পাকা ও সংষ্কার করা এবং পর্যায়ক্রমে কাঁচা রাস্তাগুলোকেও টেকসই পাকা রাস্তায় রূপান্তর করা।
- জেলা ও চরসমূহের সাথে আন্তযোগাযোগ স্থাপন, জরুরী যোগাযোগ ব্যবস্থা ও লঞ্চ ও ফেরিঘাটগুলোকে আধুনিকায়ন করা এবং যাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা।
- নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ, গ্যাস সংযোগ এবং প্রতিটি ইউনিয়নে উচ্চগতির ইন্টারনেট সেবা পৌঁছে দেওয়া হবে।
- স্থায়ী ও শক্তিশালী প্রতিরক্ষা বাঁধ নির্মাণ ও নদীভাঙন প্রতিরোধে নদী ড্রেজিং কার্যক্রম সহ বিজ্ঞানভিত্তিক প্রকল্প গ্রহণ।
- বন্যা ও ঘূর্ণিঝড়ের সময় ব্যবহারের জন্য আধুনিক দুর্যোগ আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণ এবং গৃহহীন পরিবারের দ্রুত পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা।
- সকলের জন্য বিশুদ্ধ পানি ও স্বাস্থ্যসম্মত স্যানিটেশন সুবিধা নিশ্চিত করা।
- নবায়নযোগ্য শক্তির (সৌরবিদ্যুৎ) ব্যবহার বাড়ানো হবে এবং বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য আধুনিক প্ল্যান্ট স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হবে।
- প্রতিটি ইউনিয়নে খেলার মাঠ, পার্ক ও কমিউনিটি সেন্টার নির্মাণ করে সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের সুযোগ বৃদ্ধি করা।
- স্থানীয় হাটবাজার আধুনিকায়ন, কাভার্ড শেড ও সংরক্ষণ সুবিধা বাড়িয়ে কৃষকদের জন্য সুবিধা নিশ্চিত করা।
- শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও হাসপাতালের ভবনসমূহের সংস্কার ও সম্প্রসারণ।
- ‘মডেল গ্রাম’ প্রকল্পের আওতায় প্রতিটি গ্রামে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বাসস্থান ও স্যানিটেশন সহ মৌলিক সুবিধা নিশ্চিত করা।
৪. সবার জন্য শিক্ষা ও দক্ষতা উন্নয়ন
- উন্নত ও নৈতিক শিক্ষা, ১০০% সাক্ষরতা, শিক্ষা ব্যয় হ্রাস এবং মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা।
- সকল স্কুল ও মাদরাসাকে ডিজিটাল সুবিধা সম্পন্ন স্মার্ট প্রতিষ্টানে রূপান্তরিত করা এবং শিক্ষক প্রশিক্ষণ ও স্কুল ফিডিং কর্মসূচির মাধ্যমে শিক্ষার মানোন্নয়ন।
- ভোলায় একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ও একটি মেডিকেল কলেজ স্থাপন এবং কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা।
- প্রতিটি ইউনিয়নে টেকনিক্যাল ট্রেনিং সেন্টার, ফ্রিল্যান্সিং ও আইটি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপন করা।
- তরুণদের জন্য তথ্যপ্রযুক্তি, ডিজাইন, স্থাপত্য ও কৃষি প্রক্রিয়াজাতকরণসহ বিভিন্ন কর্মমুখী প্রশিক্ষণ চালু করা হবে, যাতে তারা আত্মকর্মসংস্থানের উপযোগী হয়।
- মেধাবী শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষা সহায়তায় ‘গ্লোবাল ট্যালেন্ট প্রোগ্রাম’ চালু হবে এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক বৃত্তি সংক্রান্ত তথ্য ও সহায়তা কেন্দ্র স্থাপন করা।
- খেলাধুলা, প্রযুক্তি, স্থাপত্য ও ইসলামিক স্কলারসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক মানের প্রতিভা বিকাশের উদ্যোগ নেওয়া হবে।
- ‘ওয়ান-ফর-অল’ প্রকল্পের মাধ্যমে প্রতিটি পরিবারে অন্তত একজন দক্ষ সদস্য গড়ে তোলা হবে।
- নারীশিক্ষা বিস্তার, বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ ও মেয়েদের উচ্চশিক্ষায় অগ্রগতি নিশ্চিত করতে বিশেষ কর্মসূচি গ্রহণ করা।
- মেধাবী কিন্তু আর্থিকভাবে অসচ্ছল শিক্ষার্থীদের জন্য উচ্চশিক্ষা সহায়তা তহবিল গঠন করা।
৫. সবার জন্য কর্মসংস্থান ও অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি
- আইসিটি পার্ক, শিল্পাঞ্চল এবং একটি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলা হবে যেখানে লালমোহন ও তজুমদ্দিনের মরিচ-সুপারি ও অন্যান্য ফসল, মৎস, পোশাক ভিত্তিক উৎপাদন ও প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্প স্থাপন করা।
- দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণ, নারী ও তরুণ উদ্যোক্তাদের জন্য স্টার্টআপ ফান্ড, সহজ শর্তে ঋণ, প্রশিক্ষণ ও স্টার্টআপ সহায়তা, ওয়ান-স্টপ সার্ভিস সেন্টার স্থাপন এবং চাঁদাবাজিমুক্ত স্বাধীন ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টি করে ব্যাপক কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা।
- কৃষকদের জন্য উন্নত বীজ, চারা ও কৃষি উপকরণ সরবরাহ; বীজ নার্সারি, কৃষি তথ্যকেন্দ্র, কৃষি ক্লিনিক ও আধুনিক প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা।
- স্মার্ট কৃষি প্রযুক্তি, আধুনিক যন্ত্রপাতি, কৃষি মেশিন ও সরঞ্জাম ভাড়া কেন্দ্র, সেচযন্ত্র ও সোলার পাম্প ব্যবহারে প্রণোদনা, কৃষি পরিবহন ভর্তুকি এবং সেচ ব্যবস্থা উন্নত করা।
- সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় জেলেদের দাঁদন প্রথা বিলোপ করে সহজ শর্তে ঋণ ও সহায়তা প্রদান।
- সরকারি ক্রয়কেন্দ্র, হিমাগার ও সংরক্ষণাগার স্থাপন এবং মধ্যস্বত্বভোগী ছাড়া সরাসরি কৃষক বাজার ও ডিজিটাল বিপণন প্ল্যাটফর্ম চালু করে কৃষকদের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করা।
- প্রতি উপজেলায় ন্যূনতম একটি করে আধুনিক হিমাগার স্থাপন করে মাছ ও কৃষিপণ্যের সংরক্ষণ নিশ্চিত করা হবে, যা কৃষকদের ন্যায্যমূল্য পেতে সাহায্য করবে।
- ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা, কুটির শিল্প ও হস্তশিল্প রক্ষায় প্রশিক্ষণ, প্রণোদনা ও বাজারজাতকরণ সহায়তা প্রদান করা।
- শ্রম আইন বাস্তবায়নের মাধ্যমে শ্রমিকদের ন্যায্য মজুরি, স্বাস্থ্য, নিরাপত্তা ও অধিকার রক্ষা নিশ্চিত করা।
- দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ ও বাজার মনিটরিং জোরদার করা।
- প্রতিটি এলাকার অনন্য পণ্যকে ব্র্যান্ডিং করার জন্য 'এক গ্রাম, এক পণ্য' নীতি অনুসরণ করা।
৬. সবার জন্য সহজ ও মানসম্মত স্বাস্থ্যসেবা
- উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোকে আধুনিক যন্ত্রপাতি, আইসিইউ বেড এবং বিশেষজ্ঞ ডাক্তার দ্বারা সমৃদ্ধ করা হবে, যেন উন্নত চিকিৎসার জন্য মানুষকে দূরে যেতে না হয়।
- প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা, দরিদ্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য কম খরচে চিকিৎসা এবং বিনামূল্যে মাতৃ ও শিশু স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে ইউনিয়নভিত্তিক পর্যাপ্ত নগর স্বাস্থ্যকেন্দ্র ও কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপন ও সংষ্কার করা। ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলোকে ২৪ ঘণ্টা জরুরী স্বাস্থ্যসেবা চালু রাখা।
- দুর্গম চর ও গ্রামীণ এলাকার জনগণের জন্য ভ্রাম্যমাণ মেডিকেল ইউনিট চালু করা এবং প্রয়োজনে জেলা বা বিশেষায়িত হাসপাতালে স্থানান্তরের জন্য 'গ্রাম ক্লিনিক টু স্পেশালিস্ট' রেফারেল ব্যবস্থা চালু করা।
- দরিদ্রদের জন্য কম খরচে বা বিনামূল্যে চিকিৎসা নিশ্চিত করতে স্বাস্থ্যসেবা কার্ড চালু করা।
- মাতৃত্বকালীন সেবা ও শিশুদের পুষ্টি কর্মসূচি সম্প্রসারণ করা।
- শতভাগ পরিবারে স্বাস্থ্যসম্মত ল্যাট্রিন স্থাপন এবং আর্সেনিকমুক্ত বিশুদ্ধ পানীয় জলের সরবরাহ নিশ্চিত করা; গভীর নলকূপ ও পানি শোধনাগার স্থাপন করা।
- মশক নিধনে কার্যকর কর্মসূচি গ্রহণ ও জনসচেতনতা বাড়ানো হবে।
- ভোলায় একটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেওয়া হবে।
- জরুরি স্বাস্থ্যসেবার জন্য আধুনিক অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস ও দুর্গম চরে ওয়াটার অ্যাম্বুলেন্স চালু করা।
৭. সবার জন্য সংস্কৃতি, ঐতিহ্য ও পর্যটন
- ভোলাকে পর্যটন নগরী হিসেবে গড়ে তোলার জন্য ভোলা-৩ এলাকার নদী ও উপকূলের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে কেন্দ্র করে পরিবেশবান্ধব পর্যটন কেন্দ্র গড়ে তোলার উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে, যা স্থানীয় পর্যায়ে নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে।
- স্থানীয় লোকজ সংস্কৃতি, খেলাধুলা ও ঐতিহ্য রক্ষায় এবং এর প্রসারে নিয়মিত সাংস্কৃতিক উৎসব, প্রতিযোগিতা ও মেলার আয়োজন করা।
- শিশুদের মানসিক ও শারীরিক বিকাশের জন্য প্রতিটি ইউনিয়নে খেলার মাঠ, শিশু পার্ক ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করা।
- এলাকার ঐতিহাসিক স্থান ও স্থাপনাগুলো চিহ্নিত করে তা সংরক্ষণ ও সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হবে।